Posts

Showing posts from March, 2020

ধর্ম কী?

ধর্ম  কী ? গীতা আমাদের ধর্ম গ্রন্থ যা বোলে – " যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত । অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্ ॥ অর্থাৎ - যখন যখন অধর্ম হবে তখন তখন তিনি আসবেন ধর্মের রক্ষার জন্য। এখানে ধর্ম বলতে ভালো কাজ এবং অধর্ম বলতে খারাপ কাজ কে বুঝানো হয়েছে। মহাভারতের যে যুদ্ধটা হয়েছিল সেটা ছিল ধর্ম যুদ্ধ, যা অধর্মের বিরুদ্ধে ধর্ম যুদ্ধ ছিল। সেখানে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এসেছিলেন অধর্ম কে শেষ করতে। অধর্ম অর্থাৎ খারাপ কাজ অর্থাৎ লোভ, অহংকার, মায়া, ঘৃণা, যা কৌরবদের মধ্যে ছিল ভরপুর । তাই তিনি পাণ্ডবদের হয়ে মহাভারতের যুদ্ধটা করিয়েছিলেন, খারাপ শক্তিকে বিনষ্ট করার জন্য। বর্তমানে আমরা ধর্ম বলতে যা জানি হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান। যা ধর্মের আসল অর্থ না ধর্মের এই হিন্দু, মুসলিমের বীজ ভারতে বইয়েছিলেন ইংরেজরা যা ভারত বাসীরা আজও বয়ে চলেছে। বীতরাগভয় ক্রোধঃ মন্নয়া মামপাশ্রিতাঃ । বহবো জ্ঞানতপসা পূতা মদ্ভাবমাগতাঃ ।।

যুক্তিতে ভক্তি

Image
                               প্রতিদিনর মত সেদিন সন্ধ্যায় ও কৃষ্ণনগর স্কুল মাঠে খেলতে যান বাচ্চারা। ধিরে ধিরে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে, বেটবল খালাতে তখন বেটিং করছিলেন গ্রামের সচিন ( সচিনের ভালো নাম আবীর ক্রিকেট খুব ভাল খেলত বলে গ্রামের সবাই তাকে সচিন বলে ডাকে ) সচিনের বেটিং প্রথম বলে চার, দ্বিতীয় বলে ছয়, তৃতীয় বলে আবার ছয়। তৃতীয় বলে ছয় মাড়লে বলটি গিয়ে পরে মাঠের পাসের এক জঙ্গলে, বাচ্চারা জঙ্গলে বলটি খুজতে গেলে হঠাৎ তাদের চোখে পরে একটি অপরিচিত বেক্তির মৃতদেহ। মৃতদেহটি দেখে বাচ্চারা চিৎকার চেঁচামেচি করলে সেখানে গ্রামের লোকজন ছুটে যায়। মৃতদেহটি দেখে সেখানকার লোকজন পুলিশ কে খবর করেন, পুলিশ সেখানে এসে দেহটিকে নিয়ে যান এবং এর পরিবারের খুজ খবর বার করতে শুরু করেন, তিনদিন পর সংবাদ পত্রে খবর দেখে এক মহিলা সেই দেহটিকে নিজের স্বামী বলে পরিচয় দেন, সেই দেহটি ছিল বিধান চন্দ্র রায় নামক এক অধ্যাপকের।                 পশ্চিম বাংলার কৃষ্ণনগার গ্রামের কৃষ্ণানগর বিশ্ব বিদ্যাল...

কর্ম ফল

একজন ব্রাহ্মণ পূজারীর হঠাৎ ই হৃদরোগে আক্রান্ত হয় মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পর তিনি যখন স্বর্গে গেলেন তখন স্বর্গের দার রক্ষীরা তাকে স্বর্গে ঢুকতে দেননি।তাকে নরকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তখন তিনি কিছু দিনপর স্বর্গের দার রক্ষীদের অনেক অনতি- মিনতি করে স্বর্গের দেবতার সঙ্গে দেখাকরার অনুমতি নেন। তিনি স্বর্গের দেবতা ইন্দ্রের সঙ্গে দেখা করে তাকে জিজ্ঞাসা করেন। পূজারী - ভগবান আমি সারা জীবন আপনার পূজায় নিমক্ত ছিলাম, আপনার ভক্ত হয়ে জীবন জাপন করেছি তবু কেন স্বর্গে আমার ঠাঁই হল না। দেবরাজ ইন্দ্র - হেসে বল্লেন। তুমের মতো ভক্ত পেয়ে আমি তুষ্ট। পূজারী - তবে কেন আমার নরক বাস। দেবরাজ ইন্দ্র - তুমি সারা জীবন আমার পূজা ঠিকই করেছ। তুমার ভক্তিতে আমার কুনু সন্দেহ নাই। তবে মনে করে দেখ গরীব মাতৃহীন নাপিতের ছেলে যখন একটু খাবারের জন্য তুমার কাছে এসেছিল তুমি কি তাকে খাবার দিয়েছিলে। পূজারী - মাথা নিচু করে, আজ্ঞে ভগবান সে তো ছুটলুক নাপিতের ছেলে তাকে কী করে আপনার প্রসাদ দেই। দেবরাজ ইন্দ্র - মুচকি হেসে! যখন বহির রাজ্যের গরীব মুসলিম ফকির আমার মন্দিরের পাশে থাকার জন্য একটু ঠাঁই চেয়েছিলেন তুমি কি দিয়েছিলে তাকে এক...

Lockdown 2020

During Lockdown Days, I’m Spending   time with Books, talk with moon & stars, play with wind, see the deserted National Highway. At afternoon spending time on the roof, watching Sunset and enjoy the contour   fo the sky   during Sunset, really it’s just awesome. :- Shreyasi Laskar